৩. এপিলেপ্সি বা মৃগী রোগ বা খিচুনীর কাওরন নির্নয় ও চিকিৎসা।
৪. স্ট্রোক এর জন্য প্রয়োজনীয় ইনভেস্টিগেশন (সিটি স্ক্যান, এম.আর.আই.), চিকিৎসা এবং স্ট্রোক রিহাবিলিটেশন এর ব্যাবস্থা (স্ট্রোক এর পরবর্তী কথা বলার অসুবিধার জন্য স্পিচ থেরাপি এবং হাত ও পায়ের অবশ স্বাভাবিক করার জন্য ফিজিওথেরাপি।
৫. মাথাঘোরা বা ভার্টিগোর কারন ও ধরন নির্নয় (ই.সি.জি, সি.টি.স্ক্যান, ক্যারোটিড ডপলার ইত্যাদি, বেনাইন পজিশনাল ভার্টিগো এর জন্য রোগীদেরকে এপ্লিস মেনিউভার থেরাপি)
৬. মুখের একটি অংশ বেকে যাওয়া (ফেসিয়াল পালসি/বেলস পালসি)।
৭. মেনিঞ্জাইটিস/এনসেফালাইটিস মস্তিস্ক ও মস্তিস্কের পর্দার প্রদাহের কারনে রোগীর ঘাড় শক্ত হয়ে যায়, প্রচন্ড মাথা ব্যথা থাকে এবং সাথে রোগীর হাত পা অবশ হয়ে যায় এবং রোগী সঙ্গাহীন হয়ে যেতে পারে।
৯. পারকিনসন ডিজিজ - রোগীর নার্ভাস সিস্টেম আক্রান্ত হওয়ার ফলে রোগী ঠিকমত হাটা চলাফেরা করতে পারে না এবং দৈনন্দিন কাজ সমূহ (বোতাম লাগানো, চুল আচড়ানো ইত্যাদি) কাজ করতে পারে না।
১০. ড্যামেন্শিয়া (ভুলে যাওয়া) সাধারনত স্ট্রোক ও মাথায় আঘাতজনিত কারনে।
১১. বিভিন্ন ধরনের প্যারালাইসিস বা হাত পা অবশ - প্যারাপ্লেজিয়া, কোয়াড্রিপ্লেজিয়া।
১২. জি.বি.এস. বা গুইলেনবারি সিন্ড্রোম - ভাইরাসজনিত কারনে স্নায়ুতন্ত্রের মারাত্মক সংক্রমনের ফলে রোগীর পা থেকে মাথা পর্যন্ত ক্রমশ অবশ হয়ে যেতে থাকে।
১৪. হেড ইঞ্জুরির পর ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা নিউরো অবজারভেশন। - মাথায় আঘাতের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে রোগীর যে সন লক্ষন খুবই গুরুত্বপূর্ন যা নিউরো ইমার্জেন্সির ইন্ডিকেট করে। প্রচন্ড খিচুনি হওয়া, চোখে দেখতে অসুবিধা হওয়া, চোখের নিচে কালো দাগ পড়া, নাগ দিয়ে পরিস্কার পানির মত রস পড়া, হঠাত অজ্ঞান হওয়া, নাক মুখ দিয়ে ছিটকিয়ে বমি হওয়া।
১৫. কডাইকুইনা সিন্ড্রোম - জের পরবর্তী সময়, স্পাইনাল কর্ড বা মেরুদন্ডের যে কোনো অপারেশনের পর হতে পারে। রোগীর হাত পা অবশ হয়ে যায় এবং প্রস্রাব আটকিয়ে যায়।
১৬. বিভিন্ন ধরনের নিউরোপ্যাথী বা স্নায়ুর ব্যথা - ডায়াএটিক নিউরোপ্যাথী, ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া (মুখের স্নায়ু আক্রান্ত হয়)।
Make Appoinment
*অনির্দিষ্ট কারনে চেম্বারের সময়সূচি পরিবর্তন হতে পারে*
শারিরীকভাবে হাসপাতালে আসার পূর্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের উপস্থিতি এবং সিরিয়াল নিশ্চিত করে আসার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।